প্রকাশিত: ১৭/০৩/২০২১ ১:৪১ পিএম

মিয়ানমারের বৃহত্তম নগরী ইয়াঙ্গুনের শিল্প এলাকা থেকে মঙ্গলবার বাসিন্দারা পালিয়ে গিয়েছেন। ক্ষমতাসীন জান্তা ওই এলাকায় সামরিক আইন জারি করার পর বাসিন্দারা পালিয়েছেন বলে জানিয়েছে রয়টার্স।

হ্লাইং থারায়ার জেলার একটি শ্রমিক দল বলেছে, ‘এটি যুদ্ধ এলাকার মতো, তারা সব জায়গায় গুলি করছে।’

রোববার হ্লাইং থারায়ারে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে ৪০ জনের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। এছাড়া বেশ কয়েকটি কারাখানায় অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। নিহতদের পরিবারের স্বজনরা মঙ্গলবার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ায় অংশ নিয়েছিলেন।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ফ্রন্টিয়ার মিয়ানমার জানিয়েছে, দরিদ্র শহরতলি হ্লাইং থারায়ারের অনেক বাসিন্দাই অভিবাসী ও শ্রমিক। মঙ্গলবার তারা তাদের জিনিসপত্র মোটরবাইক ও টুকটুকে (হিউম্যান হলার) উঠিয়ে এলাকা ছেড়ে চলে গেছে।

দুই চিকিৎসক জানিয়েছেন, ওই এলাকায় এখনও বেশি কয়েক জন আহত ব্যক্তি রয়েছেন। কিন্তু সেনাবাহিনী এলাকাটির প্রবেশমুখ বন্ধ করে দিয়েছে।

ফর্টিফাই রাইটস নামে একটি অধিকার সংস্থার প্রধান ম্যাথিউ স্মিথ এক টুইটে বলেছেন, ‘আমাদেরকে জানানো হয়েছে সম্ভবত কয়েক ডজন মানুষকে আজ হ্লাই থারায়ারে হত্যা করা হয়েছে। সড়ক অবরোধ করে রাখায় জরুরি সেবা যানগুলো ওই এলাকায় প্রবেশ করতে পারছে না।’

গত ১ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমারের নির্বাচিত সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। এরপর থেকে দেশটিতে অভ্যুত্থানবিরোধী বিক্ষোভে দেড় শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছে।

পাঠকের মতামত

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে আসিয়ান

রাখাইন রাজ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টায় মিয়ানমারের প্রতি সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছে আসিয়ান পররাষ্ট্রমন্ত্রীরা। পাশাপাশি ...

ফিলিস্তিনপন্থি গ্রুপকে নিষিদ্ধ করার পক্ষে ভোট দিয়েছেন টিউলিপ

যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে প্রো-প্যালেস্টাইন কর্মসূচির সংগঠন ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’কে সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করে নিষিদ্ধ করার প্রস্তাবে ...