মাহমুদুল হক বাবুল, উখিয়া::
উখিয়ার পার্শ্ববর্তী নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম বেদবুনিয়া এলাকার আব্দুস সোবাহানের ছেলে চিহ্নিত ভুমিদস্যু, এলাকার ত্রাস নুর হোসেন বাহিনীর অত্যাচার, নির্যাতন ও নিপীড়নের শিকার হয়ে ইউনিয়নের প্রায় ২০ হাজার মানুষ জিম্মিদষায় জীবন যাপন করছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, এক সময়ের দিন মজুর থেকে লাখপতি হওয়া নুর হোসেন এলাকায় ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও প্রতি মন্ত্রীর বীর বাহদুরের নাম ভাঙ্গিয়ে এক ঠিকাদার কোম্পানির সাথে আতাঁত করে স্থানীয় লোকজনদেরকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে তাদের বসত ভিটার মাটি কেটে ওই কোম্পারি কাছে মোটা অংকের টাকায় বিক্রি করে রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলা গাছে পরিণত হয়ে শান্ত ঘুমধুমকে অশান্ত ঘুমধুমে পরিণত করছে বলে জানা যায়। শুধু তাই নয়, গত ১৯ ও ২০শে মে উপজেলার সাবেক ভাইচ চেয়ারম্যান নুরুল আবছার বাড়ীতে না থাকার সুযোগে এলাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী নুর হোসেন ও তার চেইন অব কমান্ড রুবেল, বাবুল সহ সন্ত্রাসীরা চেয়ারম্যানের বসত ভিটার পাহাড়ের মাটি কেটে অন্যত্রে পাচার করে জোরপূর্বক বসত ভিটাটি দখলে নেওয়ার পায়ঁতারা চালিয়ে আসছে। খবর পেয়ে চেয়ারম্যান নরুল আবছার বাধা প্রধান করলে তাকে প্রান নাশের হুমকি ধ্বমকি প্রদর্শন করে। সাবেক ভাইচ চেয়ারম্যান নুরুল আবছার প্রতিবেদককে অভিযোগ করে বলেন, বর্তমানে নুর হোসেন বাহিনীর অব্যাহত হুমকির মূখে আমি আমার পরিবার পরিজন নিয়ে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভোগার পাশাপাশি বর্তমানে নিজ এলাকা ছেড়ে অন্যত্রে পরিবার পরিজন নিয়ে বসবাস করছি। তাই জীবনের নিরাপত্তা ও বসত ভিটা দখলমুক্ত করার লক্ষে গত ২৫/৫/২০১৬ইং তারিখে আমি বাদী হয়ে ৪ জনকে আসামী করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাইক্ষ্যংছড়ি বরাবরে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করি। নির্বাহী কর্মকর্তা অভিযোগটি আমলে নিয়ে থানার ওসি মোঃ আবুল খাইরকে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। এ ব্যাপারে থানার ওসি আবুল খাইর ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন এবং অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান।
দোহাজারী-কক্সবাজার রেলপথের মধ্যে অভয়ারণ্যের প্রায় ২২ কিলোমিটার এলাকাও পড়েছে। শুরুতে অভয়ারণ্যে রেলপথ নির্মাণে আপত্তি জানায় ...
পাঠকের মতামত