ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ১৬/০৫/২০২৩ ৯:০০ এএম

নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে টমটম চালককে হত্যার ঘটনায় নাইক্ষ্যংছড়ি থানায় ১১ জনকে আসামী করে মামলা দায়ের
করা হয়েছে।

সোমবার ( ১৫ মে) সকালে এ মামলা দায়ের করা হয় ঘটনার ২ দিন পর। যার বাদী নিহতের স্ত্রী মমতাজ বেগম। মামলার নম্বর ৯ ( তারিখ-১৫/৫/২০২৩)।

এ মামলায় পুলিশ সকালেই-৪ আসামীকে খুনের সাথে ব্যবহৃত সরঞ্জামসহ গ্রেপ্তার করেছে ।

তারা হলেন,রোহিঙ্গা আমান উল্লাহ (৩৫), পিতা-রোহিঙ্গা কালু,জাহাঙ্গীর আলম (৩২) পিতা: হারুনুর রশিদ, মোহাম্মদ ইসমাঈল (২৮), পিতা: ছৈয়দ আলম। তারা ঘুমধুম ১ নম্বর ওয়ার্ড়ের খিজারীঘোনা গ্রামের বাসিন্দা।
জমির উদ্দিন (২৮) পিতা: নুরুল ইসলাম সে ঘুমধুম ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের জলপাইতলী গ্রামের বাসিন্দা।

গ্রেপ্তার আসামীদের মধ্যে জমির উদ্দিন ও মোঃ ইসমাঈল প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার সাথে জড়িত থাকার কথা পুলিশকে স্বীকার করেছে। বিষয়টি পুলিশ এ প্রতিবেদককে নিশ্চিত করেন।

নিহতের স্ত্রী মমতাজ বেগম এ প্রতিবেদককে বলেন,তার স্বামী মূলত বিজিবি’র সোর্স এর পাশাপাশি টমটমও চালাতেন তিনি। মামলার আসামীরা সীমান্ত চোরাকারবারী।

তিনি আরো জানান, আটক আসামীদের মধ্যে জমির ও ইসমাঈল গভীর রাতে ফোন করে তার স্বামীকে ঘুম থেকে তুলে ডেকে নিয়ে যায় সীমান্তের ৩৩ নম্বর পিলার এলাকায়। সেখানেই তাকে মূখে কাপড় ঢুকিয়ে লাঠি ও রড় দিয়ে উপর্যপুরি আঘাত করে।

বিজিবির সহায়তায় স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসারত অবস্থায় ডাক্তার তাকে মৃত্যু ঘোষণা করেন।

নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ পরিদর্শক টান্টু সাহা বলেন, ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে । থানায় মামলা হয়েছে ১১ জনের বিরুদ্ধে। এছাড়া অজ্ঞাত নামা আরো ৭জন।

পাঠকের মতামত

কেএনএফ ক্যাম্পে অভিযানের সময় বিস্ফোরণে সেনাসদস্য নিহত

বান্দরবানের রুমায় কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) প্রশিক্ষণ ক্যাম্প নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার সময় বিস্ফোরণে সেনাবাহিনীর এক জন ...