প্রকাশিত: ১৪/০১/২০২০ ৬:০৫ পিএম , আপডেট: ১৪/০১/২০২০ ৬:০৯ পিএম

একবিংশ শতাব্দীর ব্লু ইকোনোমিতে প্রবেশ করেছে বিশ্বের অন্যতম উদিয়মান অর্থনৈতিক শক্তি বাংলাদেশ। আর সমুদ্র বেস্টিত কক্সবাজার জেলা হচ্ছে ব্লু ইকোনোমির অনতম স্থান।আর আওয়ামী লীগ সরকারের ধারাবাহিক উন্নয়নের অংশ হিসেবে পর্যটন শহর কক্সবাজারের প্রতি সুনজর রয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।ইতিমধ্যে তাঁর নির্দেশনায় জেলা জুড়ে তিন লাখ কোটি টাকার মেঘা প্রকল্পের কাজ এগিয়ে চলেছে। তিন বছর পর এসব প্রকল্পের উন্নয়নকাজ দৃশ্যমান হলে কক্সবাজারের চেহারা পাল্টে যাবে।

আর এ সকল উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে কক্সবাজারের আঞ্চলিক সড়ক ও মহাসড়কগুলোতেও। এর পাশাপাশি জেলার আর্থ-সামাজিক ও পযটন শিল্পের উন্নয়নে টেকসই, নিরাপদ ও মানসম্মত আধুনিক সড়ক ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্যে মহাপরিকল্পনা গ্রহণ করেছে সরকার। এ লক্ষে জেলার সড়ক-মহাসড়কগুলো যথাযথ মান ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণে ৮টি প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক)। আর এগুলো দ্রুত এগিয়ে নিতে গতবছরের ২১ সেপ্টেম্বর কক্সবাজার সফরকালে সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এই ৮টি নতুন সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন।

সওজ সূত্রে জানা গেছে, কক্সবাজারের ৮টি প্রকল্পের সড়কগুলোতে ২৪ ফুট প্রস্থের ৩৭ মিটারের ১টি ও ৭৬.০১ মিটারের দুটি সেতুসহ পুরো প্রকল্পে ১০০টির অধিক বক্স কালভার্ট নির্মাণ করা হবে। বিদ্যমান সড়কগুলো ২৪ থেকে ৪০ ফুট প্রশস্ত করা হবে। পাশাপাশি বেশ কয়েকটি বাঁককে সোজা করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, জেলার এই ৮টি প্রকল্পে ১৯৫ কিলোমিটার সড়কের সাফেসিং উন্নয়ন করা হবে। এই ৮টি প্রকল্পের ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৬১৫কোটি টাকা। এর মধ্যে ৫টি কল্পের কাজ চলমান রয়েছে।বাকিগুলোও দ্রুত শুরু হবে।

 

প্রকল্পগুলো হচ্ছে-

১। কক্সবাজার সদরের এসএম ঘাট থেকে লিংক রোড-লাবণী মোড়-শাহীন বীচ পর্যন্ত চার লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্প : এই ১০কিলোমিটারের সড়কটি বাস্তবায়ন ব্যয় হচ্ছে ২৮৮ কোটি টাকা। গতবছরের ৮ নভেম্বর সড়কটি প্রশস্তকরণের কাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। কক্সবাজার সড়ক জনপদ বিভাগ কাজটি আগামী এক বছরের মধ্যে বাস্তবায়ন করবে। মাঝখানে ১০ ফুট ডিভাইডার, দু’পাশে ৬ ফুট করে ড্রেনসহ সড়কটি প্রশস্ত হবে মোট ৭১ ফুট। ২৮৮ কোটি টাকা বরাদ্দের মধ্যে প্রায় ৯০ কোটি টাকা জমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণ বাবদ জমির মালিকদের প্রদান করা হবে। বাকী অর্থ সড়ক নির্মাণে ব্যয় করা হবে। গত ২২ সেপ্টেম্বর সড়কটির ভিত্তি প্রস্থর স্থাপন করেছিলেন সড়ক ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সড়কটির নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন হলে কক্সবাজারে পর্যটন ও যোগাযোগ ক্ষেত্রে অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হবে।২০২২ সালে এটি সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। সড়কটির নির্মাণে প্রতি কিলোমিটারে খরচ হবে ২৮ কোটি ৮ লাখ টাকা।

২।কক্সবাজারের লিংক রোড থেকে টেকনাফ পর্যন্ত জাতীয় মহাসড়ক (এন-১) উন্নয়ন প্রকল্প : কক্সবাজারের উখিয়া ও টেকনাফে আশ্রয় নেয়া ১১লাখ রোহিঙ্গাদের জন্য ত্রাণসহ অন্যান্য সুবিধা নিশ্চিত করতে যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নত করার অংশ হিসেবে এ সড়কটি ৩৪ থেকে ৪০ ফুটে প্রশস্ত করে উন্নয়ন করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে সড়কের ৪০ শতাংশ কাজ হয়েছে।৮০ কিলোমিটারের দীঘ এ সড়কটি বাস্তবায়নে ব্যয় হবে ৪৫৮ কোটি ৩২ লাখ টাকা। ২০২১ সালের জুন মাসে এটি সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। সড়কটির নির্মাণে প্রতি কিলোমিটারে খরচ হবে ৫ কোটি ৭২ লাখ টাকা।

৩।রামু হাসপাতাল থেকে উখিয়ার মরিচ্যা স্টেশন পর্যন্ত ১৬.৩ কিলোমিটার সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্প : এটি বাস্তবায়নে ব্যয় হবে ২৬৬ কোটি টাকা। এ সড়কে ৭৬.০১ মিটারের দুটি বড় সেতু এবং ১৬টি বক্স কালভাট নির্মাণ করা হবে। এ সড়কটি হবে ৩৪ ফুট প্রশস্ত করা হবে।২০২২ সালে এটি সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।আর এ সড়কটির নির্মাণে প্রতি কিলোমিটারে খরচ হবে ১৬ কোটি ৩১ লাখ টাকা।

৪।পেকুয়ার ইয়াংচা-মানিকপুর-শান্তিবাজার-চকরিয়া পর্যন্ত মহাসড়ক যথাযথ মানের উন্নীতকরণ প্রকল্প : এ সড়কটি বাস্তবায়নে ব্যয় হবে ৭২ কোটি টাকা। সাড়ে ১৯ কিলোমিটার দীর্ঘ এড়কটি ২৪ ফুট প্রশস্ত করা হবে। ২০২১ সালে এটি সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। সড়কটির নির্মাণে প্রতি কিলোমিটারে খরচ হবে ৩ কোটি ৭৮ লাখ টাকা।

৫।মহেশখালীর জনতা বাজার-গোরকঘাঁটা সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্প : ২৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সড়কটি ২৪ ফুট প্রশস্ত করা হবে।এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৭২ কোটি টাকা। এ প্রকল্পটির কাজ চলছে। ২০২১ সালে এটি সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। সড়কটির নির্মাণে প্রতি কিলোমিটারে খরচ হবে ৩ কোটি ১৩ লাখ টাকা।

৬।খুরুশল-চৌফলদণ্ডী-ঈদগাও বাজার আলমাছিয়া মাদ্রাসা পর্যন্ত সড়ক প্রশস্তকরণ প্রকল্প : ১৮ কিলোমিটার দীঘ এ সড়কটিও ২৪ ফুট প্রশস্ত করা হবে।এর ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৮ কোটি টাকা। এ প্রকল্পটির কাজ ২০২১ সালে সম্পন্ন হবে। সড়কটির নির্মাণে প্রতি কিলোমিটারে খরচ হবে ২ কোটি ১১ লাখ টাকা।

৭।পেকুয়া একতা বাজার-বানৌজা শেখ হাসিনা নৌঘাটি সড়ক মগনামাঘাট পযন্ত প্রশস্তকরণ প্রকল্প : ২৩ কিলোমিটার দীর্ঘ এ সড়কটি ৩৪ ফুট প্রশস্ত করা হবে এবং এটি নিমাণে ব্যয় হবে ৩শ ৬১ কোটি টাকা। প্রতি কিলোমিটারে খরচ হবে ১৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা। মুজিব বর্ষে এ সড়কটির কাজ শুরু হবে এবং ২০২২ সালে সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।এটি তৈরী হলে কুতুবদিয়া যওয়ার পথ আরও সহজ ও দ্রুত হবে।

৮। টেকনাফ হতে শাহপরীর দ্বীপের হারিয়াখালী পর্যন্ত রাস্তা প্রশস্তকরণ প্রকল্প : গত ৭ বছর ধরে যাতায়তে ভোগান্তিতে থাকা শাহপরীর দ্বীপের ৪০ হাজার মানুষের ভাগ্য বদলে দিতে ২০২১ সালের মধ্যেই শেষ হবে এর নিমাণ কাজ। সোয়া ৫ কিলোমিটারের এসড়কটি নিমাণে ব্যয় ধরা হয়েছে ৫৪ কোটি টাকা।এ সড়টি ১৮ ফুট প্রশস্ত করা হবে এবং একটি বাসস্টেশনও তৈরী করা হবে।এ সড়কটি নির্মাণ কাজ সমাপ্ত হলে সেন্টমাটিণ ভ্রমন দ্রুত ও সহজ হবে। সড়কটির নির্মাণে প্রতি কিলোমিটারে খরচ হবে ১০ কোটি ৪৮ লাখ টাকা।

এছাড়া কুতুবদিয়ায় পীর মালেক ঘাট আজম সড়ক তৃতীয় কিলোমিটারে প্রায় ১০ কোটি টাকা ব্যায়ে প্রায় ৩৭ মিটার লম্বা আরসিসি গার্ডার সেতুর নির্মাণ কাজ চলছে। পাশাপাশি অন্য প্রকল্পে কক্সবাজারের মহেশখালীতে ১৮ হাজার ৫৮০ কোটি টাকা ব্যয়-সংবলিত ‘মাতারবাড়ী বন্দর উন্নয়ন’ প্রকল্পে মাতারবাড়ীর খাসিয়াখালী পেট্রল পাম্প থেকে ধলঘাট মোড় পর্যন্ত ২১ কিলোমিটার দীর্ঘ দুই লেনের একটি সড়ক নির্মাণ করছে মাতারবাড়ী কয়লা নির্ভর বিদ্যূৎ কেন্দ্র সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ) অংশ। মূলত ডিপ ড্রাফট জাহাজের জেটি সুবিধা নিশ্চিত করতে মাতারবাড়ীতে সমুদ্রবন্দর নির্মাণ করতে চায় সরকার। সেই গভীর সমুদ্রবন্দর থেকে পণ্য আনা-নেওয়া সহজ করতে ধলঘাট হতে খাসিয়াখালী পর্যন্ত ২১ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের দুই লেনের সড়কটি হবে। তিন হাজার ৩৮৪ কোটি টাকা খরচ হবে সড়কটি নির্মাণে। অর্থাৎ কিলোমিটার প্রতি সড়ক নির্মাণে খরচ হচ্ছে ১৬১ কোটি টাকা।যা বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয়ে ব্যয়বহুল।

 

সরেজমিন পরিদর্শন করে দেখা গেছে,এসব প্রকল্পের কাজ ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানগুলো সুষ্ঠুভাবে নির্মাণ কাজ করছে। শুরুর দিকে নির্মাণ কাজ নিয়ে অভিযোগ উঠলেও এখন সরকারের স্ট্রান্ডার্ড মান অনুযায়ী নির্মাণ কাজ করছে। সড়ক ও জনপথ বিভাগের অতিরিক্ত প্রকৌশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী, নির্বাহী প্রকৌশলী কাজগুলো নিয়মিত মনিটরিং করছেন।

এ ব্যাপারে কক্সবাজার চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির প্রেসিডেন্ট আবু মোশেদ চৌধূরী খোকা জানান,জেলায় সওজ এর চলমান ৮টি সড়ক উন্নত হলে খুলে যাবে এর আশপাশের মানুষের ভাগ্যের দুয়ার। বদলে যাবে অর্থনীতির চাকা। এর দুই পাশে গড়ে উঠবে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠান আর এই সব শিল্প প্রতিষ্ঠানে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে এই এলাকার হাজারো মানুষের। কৃষকরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের সঠিক মূল্য পাবে। বেড়ে যাবে রাস্তার আশেপাশের জমির দাম।

তিনি আরও জানান, জেলার আঞ্চলিক মহাসড়কের উন্নয়নের ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থার অভূতপূর্ব উন্নয়ন হবে। কক্সবাজার থেকে চট্রগ্রাম ও ঢাকার দূরত্ব কমে আসবে। আমরা ব্যবসায়ীরা অনেক লাভবান হব। বিশেষ করে পচনশীল কাঁচামাল সরবরাহকারীরা দ্রুত রাজধানীর সাথে ব্যবসা করতে পারবেন। আওয়ামী লীগ সরকারের ধারাবাহিক উন্নয়নের অংশ হিসেবে এই আঞ্চলিক মহাসড়কগুলো উন্নয়নের মাইলফলক হিসেবে চিহ্নিত হবে।

যার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় প্রকল্পগুলোর ডিপিপি তৈরী করেছেন এবং জেলার আঞ্চলিক সড়ক-মহাসড়কের চিত্র বদলে দিচ্ছেন তিনি হচ্ছেন সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ কক্সবাজারের সহকারী প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী।তিনি জানান, উল্লেখিত ৮টি প্রকল্পের সড়ক নির্মাণ কাজ বাস্তবায়িত হলে পযটন নগরী কক্সবাজারের যোগাযোগ ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হবে।বদলে যাবে অর্থনীতির চাকা। নির্মাণাধীন এ সড়কগুলোকে ঘিরে উন্নয়নের নবদিগন্তের সূচনা হবে।

প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী আরও জানান,সরকারের ব্লু ইকোনোমির নিরিখে ২০২৫ সালের মধ্যে কক্সবাজারে আরও ৫টি প্রকল্প প্রস্তাবনা তৈরী করা হয়েছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ৩ হাজার কোটি টাকার খুরুস্কুল ব্রীজ থেকে চৌফলদন্ডী হয়ে ঈদমণি পযন্ত ৩৪ ফুটের ১২১ কিলোমিটার সড়ক নির্মাণ ও প্রশস্তকরণ প্রকল্প।এটি সরাসরী সাবরাং মেরিণ ড্রাইভের সাথে মিরসরাই-বেগমগঞ্জ পর্যন্ত সম্প্রসারিত হবে। এছাড়া চকরিয়া থেকে বদরখালী পর্যন্ত ৩৪ ফুট রাস্তা প্রশস্তকরণ, টেকনাফের হোয়াইক্যং থেকে শাপলাপুর পর্যন্ত ১৫০ কোটি টাকা ব্যায়ে ১০ কিলোমিটার রাস্তা ২৪ ফুট প্রশস্তকরণ, আনোয়ারা-বাঁশখালী-চকরিয়া আঞ্চলিক সড়কের ৪৮ কিলোমিটার পর্যন্ত ৩৪ ফুট রাস্তা প্রশস্তকরণ এবং চকরিয়ার ডুলাহাজরা থেকে গজনিয়া-বাইশারী হয়ে উখিয়া পর্যন্ত ৪৮ কিলোমিটার রাস্তা প্রশস্তকরণ প্রকল্প রয়েছে।

এ ব্যাপারে সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগ কক্সবাজারের নির্বাহী প্রকৌশলী পিন্টু চাকমা জানান, জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে সরকারের সম্পুর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে সড়ক ও জনপথ বিভাগ প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করছে। তিনি জানান,দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কক্সবাজার জেলা গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা রাখলেও উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন হয়নি এখনও। জেলায় চলমান ৮টি প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে দেশের বিভিন্ন বিভাগ ও জেলার টেকসই, নিরাপদ ও ব্যয় সাশ্রয়ী সড়ক অবকাঠমো এবং সমন্বিত সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন হবে।

তিনি আরেও জানান, শুরু হওয়া প্রকল্পগুলোর মধ্যে ৫টির কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে বাকী তিনটির কাজও শুরু হবে। ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত মেয়াদ থাকলেও আগেই এগুলোর নির্মাণ কাজ শেষ হবে বলে আশা করছি।

পাঠকের মতামত

উখিয়াবাসীর স্বপ্ন পূরণ করতে চাই – জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরীর বিবৃতি

গণমাধ্যমে প্রকাশিত একটি সংবাদের প্রেক্ষাপটে নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে বিবৃতি দিয়েছেন উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ...

ইসলামপুরে আটক রোহিঙ্গা যুবককে কুতুপালং ক্যাম্পে হস্তান্তর

জামালপুরের ইসলামপুরে অচেতন অবস্থায় উদ্ধার মো. রোবেল (২২) নামের সেই রোহিঙ্গা যুবককে কক্সবাজারের কুতুপালংয়ের ট্রানজিট ...