প্রকাশিত: ০১/১২/২০১৬ ১:২৯ পিএম , আপডেট: ১৭/১২/২০১৬ ২:৩২ পিএম

তোফায়েল আহমদ, কক্সবাজার::2213363_kalerkantho-16-12-1
বাদশা মিয়া চৌধুরী জীবনবাজি রেখে অংশ নিয়েছেন মহান মুক্তিযুদ্ধে। হানাদারদের আস্তানা ধবংস করতে গোপনে রসদ জুগিয়েছেন বীর যোদ্ধাদের। ঝুঁকি নিয়ে ছদ্মবেশে সরবরাহ করেছেন শত্রুপক্ষের নানা তথ্য। কিন্তু স্বাধীনতার ৪৫ বছরেও মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম ওঠেনি তাঁর।

অবশ্য এ জন্য তাঁর মনে কোনো দুঃখ নেই। তিনি বলেন, ‘নাম-যশের জন্য যুদ্ধ করিনি। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে তাঁর ডাকেই যুদ্ধ করেছিলাম।’

বাদশা মিয়ার বাড়ি কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার হলদিয়াপালং ইউনিয়নের নলবনিয়া গ্রামে। নিজ এলাকায় ‘মুজিব কোটের বাদশা মিয়া’ নামে বেশি পরিচিত তিনি। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন এবং ছেষট্রির ছয়দফা আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ রয়েছে তাঁর।

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর থেকে জাতির জনকের সেই ‘মুজিব কোট’ আছে তাঁর গায়ে। একদিনের জন্যও মুজিব কোট ছাড়া তাঁকে দেখেছেন এমন কেউ নেই। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু যে মুজিব কোট গায়ে একাত্তরের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, সেই প্রতীক আমার গায়ে থাকা পরম সৌভাগ্যের। ওই কোট আমি কখনো ছাড়তে পারব না।’

আবেগাপ্লুত বাদশা মিয়া বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সেই জঘন্যতম ঘটনার পর অনেকে ভয়ে মুজিব কোট খুলে পালিয়েছিলেন। আর আমি তখন থেকেই বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ধরে রাখতে গায়ে জড়িয়েছি মুজিব কোট। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমার গায়ে মুজিব কোট থাকবে।’

মহান মুক্তিযুদ্ধে বান্দরবান, কক্সবাজার ও দক্ষিণ চট্টগ্রামে মুক্তিবাহিনীর নানা অপারেশনে নেতৃত্ব দিয়েছেন ক্যাপ্টেন (অবসরপ্রাপ্ত) আবদুস সোবহান। তিনি ও বাদশা মিয়া একই ইউনিয়নের বাসিন্দা। কালের কণ্ঠকে ক্যাপ্টেন সোবহান বলেন, ‘বাদশা মিয়া একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি অনেক ঝুঁকি নিয়ে শত্রুপক্ষের নানা তথ্য সরবরাহ করতেন আমাদের। ছদ্মবেশে ঘুরে বেড়াতেন হানাদারদের আস্তানায়।’

স্মৃতিতর্পণ করে তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাকালীন এক পর্যায়ে কৌশলগত কারণে বাদশাসহ আমরা বার্মার ঢেকিবুনিয়ায় চলে গিয়েছিলাম। সেখানে অবস্থানরত সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে মিলে বাদশা মিয়া আমাদের প্রায় ১৭টি হাতি সংগ্রহ করে দিয়েছিলেন। পরে আমরা হাতিগুলো নিয়ে দেশে ঢুকে শত্রুদের নানা আস্তানায় হানা দেই। ওদের ওপর হামলা চালিয়ে নাস্তানাবুদ করি।’

ক্যাপ্টেন সোবহান জানান, বাদশা মিয়া তাঁর দলকে প্রায় ৬০টি গ্রেনেড সংগ্রহ করে দেন। যা নানা অপারেশনে হানাদারদের ধ্বংস করতে বেশ কাজ দেয়।

কক্সবাজার জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মো. শাহজাহান বলেন, ‘ভুলক্রমে এতোদিন মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় বাদশা মিয়ার নাম বাদ পড়েছিল। নতুন তালিকায় তাঁর নাম রয়েছে। শিগগিরই তিনি যথাযথ মর্যাদায় আসীন হবেন।’

সার্টিফিকেট অনুযায়ী বাদশা মিয়ার বয়স ৭৮ বছর। তবে প্রকৃত বয়স ৮৬। এখনো চশমা ছাড়াই পত্রিকা পড়েন। ১৯৫৬ সালে পটিয়ার রাহাত আলী হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন। এর পর গ্রামীণ রাজনীতিতে জড়িয়ে যান। তিনি নির্বাচিত হন কক্সবাজারের উখিয়ার বৃহত্তর রত্নাপালং ইউনিয়নের ভাইস চেয়ারম্যান। ১৯৬৪ সালে হন উখিয়ার হলদিয়াপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। সেই থেকে পাঁচ বারের ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। আজীবন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত গ্রামীণ জনপদের এই মানুষটি একজন ‘খাঁটি তৃণমূলের রাজনীতিক’।

স্মৃতিচারণ করে বাদশা মিয়া জানান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য চট্টগ্রামের আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বাবা নবী চৌধুরীর সঙ্গে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের হয়ে কাজ করেছেন তিনি। সেই পরিচয় কাজে এসেছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে। নবী চৌধুরী ছিলেন সেই সময় পাকিস্তানিদের বিশ্বস্ত। আবার নেপথ্যে চট্টগ্রাম অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধদের সহযোগিতাও করতেন।

নবী চৌধুরীর হাতে লেখা একটি চিরকুট ছিল বাদশা মিয়ার ‘নিরাপদে চলাচল পাস’। চিরকুটটি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে বাদশা মিয়া গোপনে কাজ করেছেন দক্ষিণ চট্টগ্রাম, বান্দরবান ও কক্সবাজারে। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে পৌঁছে দিতেন শত্রুপক্ষের অনেক গোপন খবর।

মুক্তিযুদ্ধের সময় বাদশা মিয়া মিয়ানমারের (তৎকালীন বার্মা) ঢেকিবুনিয়ায়ও কাজ করেছেন। সেখান থেকে ক্যাপ্টেন (অব.) আবদুস সোবহানসহ অন্য মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নেন।

মুক্তিযোদ্ধা বাদশা মিয়া চৌধুরী দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নিজের নাম অন্তর্ভুক্তির কোনো ‘তদবির ’করেননি। ফলে তিনি তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা নন। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে তিনি গ্রামে গ্রামে মানুষকে দীক্ষা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের রাজনীতির। সেই বাদশা মিয়া চৌধুরীর স্থান হয়নি আওয়ামী লীগের কোনো কমিটিতেও।

স্ত্রী, তিন ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে সুখের সংসার বাদশা মিয়ার। তাঁর আর কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই। বঙ্গবন্ধুর মুজিব কোট গায়ে দিয়েই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে চান তিনি।

বাদশা মিয়া চৌধুরী জীবনবাজি রেখে অংশ নিয়েছেন মহান মুক্তিযুদ্ধে। হানাদারদের আস্তানা ধবংস করতে গোপনে রসদ জুগিয়েছেন বীর যোদ্ধাদের। ঝুঁকি নিয়ে ছদ্মবেশে সরবরাহ করেছেন শত্রুপক্ষের নানা তথ্য। কিন্তু স্বাধীনতার ৪৫ বছরেও মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নাম ওঠেনি তাঁর।

অবশ্য এ জন্য তাঁর মনে কোনো দুঃখ নেই। তিনি বলেন, ‘নাম-যশের জন্য যুদ্ধ করিনি। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবেসে তাঁর ডাকেই যুদ্ধ করেছিলাম।’

বাদশা মিয়ার বাড়ি কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার হলদিয়াপালং ইউনিয়নের নলবনিয়া গ্রামে। নিজ এলাকায় ‘মুজিব কোটের বাদশা মিয়া’ নামে বেশি পরিচিত তিনি। বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন এবং ছেষট্রির ছয়দফা আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণ রয়েছে তাঁর।

পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর থেকে জাতির জনকের সেই ‘মুজিব কোট’ আছে তাঁর গায়ে। একদিনের জন্যও মুজিব কোট ছাড়া তাঁকে দেখেছেন এমন কেউ নেই। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু যে মুজিব কোট গায়ে একাত্তরের ৭ই মার্চ রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ভাষণে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছিলেন, সেই প্রতীক আমার গায়ে থাকা পরম সৌভাগ্যের। ওই কোট আমি কখনো ছাড়তে পারব না।’

আবেগাপ্লুত বাদশা মিয়া বলেন, ‘১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার সেই জঘন্যতম ঘটনার পর অনেকে ভয়ে মুজিব কোট খুলে পালিয়েছিলেন। আর আমি তখন থেকেই বঙ্গবন্ধুর স্মৃতি ধরে রাখতে গায়ে জড়িয়েছি মুজিব কোট। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত আমার গায়ে মুজিব কোট থাকবে।’

মহান মুক্তিযুদ্ধে বান্দরবান, কক্সবাজার ও দক্ষিণ চট্টগ্রামে মুক্তিবাহিনীর নানা অপারেশনে নেতৃত্ব দিয়েছেন ক্যাপ্টেন (অবসরপ্রাপ্ত) আবদুস সোবহান। তিনি ও বাদশা মিয়া একই ইউনিয়নের বাসিন্দা। কালের কণ্ঠকে ক্যাপ্টেন সোবহান বলেন, ‘বাদশা মিয়া একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি অনেক ঝুঁকি নিয়ে শত্রুপক্ষের নানা তথ্য সরবরাহ করতেন আমাদের। ছদ্মবেশে ঘুরে বেড়াতেন হানাদারদের আস্তানায়।’

স্মৃতিতর্পণ করে তিনি বলেন, ‘যুদ্ধাকালীন এক পর্যায়ে কৌশলগত কারণে বাদশাসহ আমরা বার্মার ঢেকিবুনিয়ায় চলে গিয়েছিলাম। সেখানে অবস্থানরত সিনিয়র আওয়ামী লীগ নেতাদের সঙ্গে মিলে বাদশা মিয়া আমাদের প্রায় ১৭টি হাতি সংগ্রহ করে দিয়েছিলেন। পরে আমরা হাতিগুলো নিয়ে দেশে ঢুকে শত্রুদের নানা আস্তানায় হানা দেই। ওদের ওপর হামলা চালিয়ে নাস্তানাবুদ করি।’

ক্যাপ্টেন সোবহান জানান, বাদশা মিয়া তাঁর দলকে প্রায় ৬০টি গ্রেনেড সংগ্রহ করে দেন। যা নানা অপারেশনে হানাদারদের ধ্বংস করতে বেশ কাজ দেয়।

কক্সবাজার জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মো. শাহজাহান বলেন, ‘ভুলক্রমে এতোদিন মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় বাদশা মিয়ার নাম বাদ পড়েছিল। নতুন তালিকায় তাঁর নাম রয়েছে। শিগগিরই তিনি যথাযথ মর্যাদায় আসীন হবেন।’

সার্টিফিকেট অনুযায়ী বাদশা মিয়ার বয়স ৭৮ বছর। তবে প্রকৃত বয়স ৮৬। এখনো চশমা ছাড়াই পত্রিকা পড়েন। ১৯৫৬ সালে পটিয়ার রাহাত আলী হাই স্কুল থেকে ম্যাট্রিক পাস করেন। এর পর গ্রামীণ রাজনীতিতে জড়িয়ে যান। তিনি নির্বাচিত হন কক্সবাজারের উখিয়ার বৃহত্তর রত্নাপালং ইউনিয়নের ভাইস চেয়ারম্যান। ১৯৬৪ সালে হন উখিয়ার হলদিয়াপালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান। সেই থেকে পাঁচ বারের ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। আজীবন আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত গ্রামীণ জনপদের এই মানুষটি একজন ‘খাঁটি তৃণমূলের রাজনীতিক’।

স্মৃতিচারণ করে বাদশা মিয়া জানান, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য চট্টগ্রামের আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর বাবা নবী চৌধুরীর সঙ্গে ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের হয়ে কাজ করেছেন তিনি। সেই পরিচয় কাজে এসেছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে। নবী চৌধুরী ছিলেন সেই সময় পাকিস্তানিদের বিশ্বস্ত। আবার নেপথ্যে চট্টগ্রাম অঞ্চলের মুক্তিযোদ্ধদের সহযোগিতাও করতেন।

নবী চৌধুরীর হাতে লেখা একটি চিরকুট ছিল বাদশা মিয়ার ‘নিরাপদে চলাচল পাস’। চিরকুটটি নিয়ে মুক্তিযুদ্ধে বাদশা মিয়া গোপনে কাজ করেছেন দক্ষিণ চট্টগ্রাম, বান্দরবান ও কক্সবাজারে। মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে পৌঁছে দিতেন শত্রুপক্ষের অনেক গোপন খবর।

মুক্তিযুদ্ধের সময় বাদশা মিয়া মিয়ানমারের (তৎকালীন বার্মা) ঢেকিবুনিয়ায়ও কাজ করেছেন। সেখান থেকে ক্যাপ্টেন (অব.) আবদুস সোবহানসহ অন্য মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অংশ নেন।

মুক্তিযোদ্ধা বাদশা মিয়া চৌধুরী দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় নিজের নাম অন্তর্ভুক্তির কোনো ‘তদবির ’করেননি। ফলে তিনি তালিকাভুক্ত মুক্তিযোদ্ধা নন। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে তিনি গ্রামে গ্রামে মানুষকে দীক্ষা দিয়েছেন আওয়ামী লীগের রাজনীতির। সেই বাদশা মিয়া চৌধুরীর স্থান হয়নি আওয়ামী লীগের কোনো কমিটিতেও।

স্ত্রী, তিন ছেলে ও দুই মেয়েকে নিয়ে সুখের সংসার বাদশা মিয়ার। তাঁর আর কোনো চাওয়া-পাওয়া নেই। বঙ্গবন্ধুর মুজিব কোট গায়ে দিয়েই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করতে চান তিনি।

পাঠকের মতামত

কক্সবাজারে বায়ুবিদ্যুৎকেন্দ্র চালু, দৈনিক উৎপাদন ৩০ মেগাওয়াট

কক্সবাজার সদর উপজেলার বাঁকখালী নদীর খুরুশকুল উপকূলে বায়ুবিদ্যুৎকেন্দ্র চালু হয়েছেছবি: প্রথম আলো কক্সবাজার সদর উপজেলার ...

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে টার্গেট কিলিং!

কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে চলছে ‘টার্গেট কিলিং’। ক্যাম্পে আধিপত্য বিস্তার, মাদক ব্যবসা, চাঁদাবাজিসহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড ...

জান্নাতুলকে খুনের কথা আদালতে স্বীকার করলেন কক্সবাজারের রেজা

রাজধানীর পান্থপথে আবাসিক হোটেলে চিকিৎসক জান্নাতুল নাঈম সিদ্দিকা হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে জবানবন্দি দিয়েছেন ...

খাদ্য সংকটে সেন্টমার্টিন

হেলাল উদ্দিন সাগর :: বৈরী আবহাওয়ার কারণে গত এক সপ্তাহ ধরে দেশের একমাত্র প্রবালদ্বীপ সেন্টমার্টিন ...