বার্তা পরিবেশক::
“শিশুর সর্বোত্তম স্বার্থ সুরক্ষা ” এই প্রতিপাদ্যকে রূপকল্প হিসেবে নিয়ে ২০১৭ সাল থেকে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে কাজ করে যাচ্ছে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সমাজসেবা অধিদপ্তর। মিয়ানমার থেকে আগত পিতৃহীন বা পিতৃ-মাতৃহীন ঝুঁকিতে থাকা শিশুদের তালিকাভুক্ত করে নিজ পরিবারে রেখে এবং যাদের পরিবার -স্বজন নেই, তাদের জন্য যাচাই-বাছাই এর মাধ্যমে উপযুক্ত কেয়ারগিভার নির্ধারণ, পরিধেয়, খাদ্য, শিক্ষা ও বিনোদনের মাধ্যমে কল্যাণ সাধন ও সুরক্ষা নিশ্চিতকরণ হচ্ছে এই কার্যক্রমের প্রধান অভিলক্ষ্য হলেও এবার স্থানীয় শিশুদের নিয়েও কাজ করবে তারা। বাংলাদেশ সরকার ও UNICEF এর সহযোগিতায় রোহিঙ্গা শিশু সুরক্ষা কার্যক্রম নামে প্রকল্পটি চলমান রয়েছে। জুন ২০১৮ইং হতে জানুয়ারি ২০২১ ইং পর্যন্ত মোট ৯০৩৭ জন উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ শিশু এবং ৬,৫৮৫ জন ফস্টার কেয়ারগিভারের মাঝে ক্রমপুঞ্জিহারে ১৩,৯৬,৮০,০০০ টাকা নগদ অর্থ সহায়তা বিতরণ করা হয়েছে বলে জানান কার্যক্রমটির বিকল্প ফোকাল পয়েন্ট মোহাম্মদ আল-আমিন জামালী। ভবিষ্যৎ কার্যক্রম সম্পর্কে তিনি জানান, ডিসেম্বর ২০২১ পর্যন্ত রোহিঙ্গা ক্যাম্পে এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে মোট ১০,৪৫৫ জন শিশুর এবং ৮,৪০৩ জন কেয়ার গিভারকে নতুন করে নগদ অর্থ সহায়তা প্রদান করা হবে।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশে রোহিঙ্গা শিশু সুরক্ষা কার্যক্রমটি শুরু করা হয়েছে বলে জানান সমন্বয়কারী আবু আব্দুল্লাহ মোঃ ওয়ালী উল্লাহ।
কক্সবাজারের কলাতলীতে তারকা মানের হোটেল ওশান প্যারাডাইসের সুইমিংপুলে ডুবে সাফানা খান (৪) নামে এক শিশুর ...
পাঠকের মতামত