প্রকাশিত: ০৯/০৫/২০১৮ ১০:৩২ পিএম , আপডেট: ১৭/০৮/২০১৮ ৩:০৭ এএম
বার্তা পরিবেশক::
উখিয়া উপজেলার স্বনামধন্য মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয়ের সদ্য প্রকাশিত মারাত্বক ফল বিপর্যয়ে অভিভাবকও সচেতন মহলের মুখে মুখে সমালোচনা শোনা যাচ্ছে।প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়,গত এসএসসি পরীক্ষায় মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২০২ জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ১জন ছাত্র জিপিএ ৫ সহ মোট ১১৪ জন পাস করে অারও ৮৮ জন শিক্ষার্থী ফেল করে। বিগত বছর গুলোতে মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয় যতেষ্ট ভাল ফলাফলের রেকর্ড করেছিল।১৮ শত এর অধিক শিক্ষার্থীর প্রতিষ্টান মরিচ্যা পালং উচ্চ বিদ্যালয়ে স্থায়ী শিক্ষক নগণ্য তাই বিশাল শিক্ষার্থীদের পাঠ দানে বেশ কয়েকজন অতিথি শিক্ষক নিয়োগ দেয়া হয়।তারাও অতিথির মতো অাচরণ করছে বিশেষ করে বিজ্ঞান বিভাগের অতিথি শিক্ষক তপন মাষ্টার তার থেকে কোচিং এ বাধ্য করার গুরুত্বর অভিযোগ উঠেছে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাদিক অভিভাবক, ছাত্র ছাত্রীদের পক্ষ থেকে।অভিযোগে জানা যায়,ক্লাসে তেমন গুরুত্ব দিয়ে পড়ান না এই তপন মাষ্টার। কারণ ক্লাসে গুরুত্ব দিয়ে পড়ালে বিজ্ঞানের সব শিক্ষার্থীদের কোচিং এ না পাওয়ার ভয়ে।এই বছর বিশ জনের মত বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীদের কোচিং করায়। যার মধ্যে বারো জন রসায়নে ফেল করে, যদিও নিজেকে রসায়নের শিক্ষক হিসেবে দাবি করে। মরিচ্যা বাজারের অভিজাত একটি ভবনে ফ্লাট ভাড়া নিয়ে৩০/৪০ জন শিক্ষার্থীদের নিয়মিত কোচিং করায় জনপ্রতি ১০০০/১২০০ টাকা নিয়ে। তবে ফেল করা শিক্ষার্থীর অভিভাবকদের প্রশ্ন এত টাকা খরচ করে ছেলে মেয়েদের কোচিং করালেও ছেলে মেয়েরা কেন পাস করলো না? এমন টাকা লোভী অতিথি শিক্ষকদের নিয়োগ দিয়ে ছাত্র/ ছাত্রীদের ভবিষ্যৎ জীবনের ক্ষতি থেকে বাচতে যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ দানের জন্য বর্তমান সভাপতি হলদিয়া পালং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ মো: শাহ অালমের অান্তরিক হস্তক্ষেপ কামনা করেন সচেতন অভিভাবক মহল।

পাঠকের মতামত

রোহিঙ্গা শিবিরে ইফতার যে রকম

আব্দুল কুদ্দুস,প্রথমআলো রোববার বিকেল চারটা। কক্সবাজারের উখিয়ার প্রধান সড়ক থেকে বালুখালী আশ্রয়শিবিরে ঢোকার রাস্তায় দেখা ...

লাইসেন্সের কোন কাজ নেই, টাকা দিলে লাইসেন্স লাগে না!- উখিয়ার ব্যবসায়ী সাদ্দাম

বিএসটিআইয়ের অনুমোদন ছাড়াই কথিত লেভেল লাগিয়ে অবৈধভাবে ব্যাটারির পানি বিক্রি করেন উখিয়ার সাদ্দাম মটরসের স্বত্তাধিকারী ...