প্রকাশিত: ১৫/০৮/২০১৮ ৬:২২ পিএম , আপডেট: ১৬/০৮/২০১৮ ১১:২০ পিএম

ডেস্ক নিউজ – বাংলাদেশের নাগরিকরা প্রতিদিন বেড়াতে কিংবা অন্য কোনও কাজে বিদেশ ভ্রমণ করেন। এর মধ্যে তারা ভিসা ছাড়া যেতে পারেন ১৮টি দেশে। এছাড়া ২৬টি দেশে বাংলাদেশি নাগরিকদের জন্য অন-অ্যারাইভাল ভিসা ব্যবস্থা রয়েছে। আর ১৫৪টি দেশে যেতে হলে সবুজ পাসপোর্টে ভিসা থাকতে হয়। বিশ্ব আর্থিক উপদেষ্টা সংস্থা অ্যারটন ক্যাপিটালের পাসপোর্ট ইনডেক্সে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। তাদের দৃষ্টিতে ২০১৮ সালের গ্লোবাল পাসপোর্ট পাওয়ার র‌্যাংকে ৮৩ নম্বরে রয়েছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা যেসব দেশে ভিসামুক্ত যাতায়াত করতে পারেন সেগুলো হলো— এশিয়ার ইন্দোনেশিয়া, ভূটান, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশ ফিজি, ক্যারিবীয় দেশ হাইতি (৯০ দিন), জ্যামাইকা, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাকো, বারবাডোজ (১৮০ দিন), ডমিনিকা, বাহামা, গ্রেনাডা, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস (৯০ দিন), সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রেনাডিনস, আফ্রিকার গাম্বিয়া, লেসোথো, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশ মাইক্রোনেশিয়া ও ভানুয়াতু।

বাংলাদেশিদেরকে ভিসা অন-অ্যারাইভাল সুবিধা দিচ্ছে এশিয়ার মালদ্বীপ, নেপাল, কম্বোডিয়া (৩০ দিন), টিমোর-লেস্ট, দক্ষিণ আমেরিকার বলিভিয়া (৯০ দিন/ই-ভিসা), আফ্রিকার মরিটানিয়া, মোজাম্বিক, সোমালিয়া (৩০ দিন), উগান্ডা (ই-ভিসা), রুয়ান্ডা (৩০ দিন/ই-ভিসা), মাদাগাস্কার, বেনিন, গিনিয়া-বিসাউ (ই-ভিসা), কেপ ভার্দে, কমোরোস, টোগো, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশ সামোয়া ও টুভালু।

বাংলাদেশের পাসপোর্টধারীদের জন্য ই-ভিসা (অনলাইন ভিসা) সুবিধা রয়েছে মালয়েশিয়া (৩০ দিন), কাতার, মিয়ানমার (২৮ দিন), আফ্রিকার চার দেশ কেনিয়া (৯০ দিন), ইথিওপিয়া, জিবুতি ও গ্যাবোনে। এছাড়া পর্যটক নিবন্ধন সুবিধা দেয় পূর্ব আফ্রিকার সিশেলেস। বাংলাদেশের জন্য ইলেক্ট্রনিক ট্রাভেল অথরিটি (ইটিএ) ব্যবস্থা রয়েছে শ্রীলঙ্কা।

পাঠকের মতামত

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা সীমান্তরক্ষীদের নিতে জাহাজ আসবে এ সপ্তাহেই

মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে চলে আসা দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) সদস্যদের ফের ...