প্রকাশিত: ১৩/০১/২০২০ ২:৪১ পিএম

বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির (ডব্লিউএফপি) আওতায় ‘বাংলাদেশ : পুষ্টির ঘাটতি পূরণ’ শিরোনামে করা এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। শিগগিরই এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে। সরকারের বিভিন্ন সংস্থার কাছে এ প্রতিবেদন এখন পাঠানো হয়েছে। খাদ্য মন্ত্রণালয়ের এক শীর্ষ কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

বলা হয়, বাংলাদেশের মানুষের অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস খাদ্যপণ্যের দাম বাড়ানো ও কেনার অসামর্থ্য অবস্থার জন্যও দায়ী। বাংলাদেশের মানুষ গড়ে দৈনিক একজন ৩৬৭ গ্রাম চালের ভাত খায়। চালের পেছনে বাড়তি খরচ হিসাব করলে পুষ্টিকর খাবার কেনার সামর্থ্য হারায় ১৭ শতাংশ পরিবার। দেশের ২১ শতাংশ পরিবার পুষ্টিকর খাবার পায় না, যার সংখ্যা সাড়ে তিন কোটিরও বেশি। ভাত খাওয়া কমিয়ে কম দামের পুষ্টিকর খাবার খাওয়া সম্ভব।

বাংলাদেশে পুষ্টিকর খাবারের দাম অনেক বেশি। শর্করানির্ভর খাবার কিনতে যে টাকা খরচ হয়, পুষ্টিকর খাবার খেতে খরচ করতে হয় তার দ্বিগুণ। শর্করানির্ভর খাদ্য বলতে চাল ও আটা বুঝানো হয়েছে।

পাঠকের মতামত

পবিত্র ঈদুল ফিতর আজ

‘ঈদ এসেছে দুনিয়াতে শিরনি বেহেশতী/দুষমনে আজ গলায় গলায় পাতালো ভাই দোস্তি’- জাতীয় কবি কাজী নজরুল ...