প্রকাশিত: ১২/০৮/২০১৮ ৭:৫৬ এএম , আপডেট: ১৬/০৮/২০১৮ ১১:৩১ পিএম

উখিয়া নিউজ ডটকম:;
কক্সবাজারের টেকনাফ স্থলবন্দরে নোঙর অবস্থায় থাকা ১৮শ বস্তা মসলাবোঝাই একটি কাঠের বোট (ট্রলার) ডুবে গেছে। জোয়ারের তোড়ে পল্টুনের সঙ্গে ধাক্কা লেগে কাঠের বোটটির নিচের অংশ ফেটে গিয়ে এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছেন ব্যবসায়ীরা। শনিবার (১১ আগস্ট) বিকেলে টেকনাফ স্থলবন্দরের জেটি ঘাটে ট্রলারটি ডুবে যায়।

এতে কোনো হতাহত না হলেও ব্যবসায়ীদের অর্ধকোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন আমদানিকারকরা। তাদের দাবি, বন্দর কর্তৃপক্ষ একটু সতর্ক হয়ে যখনই বোট নোঙর করার পরপরই মালামাল খালাসের ব্যবস্থা করলে এ ক্ষতির মুখে পড়তে হতো না তাদের। অথচ রাজস্বও জমা নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

টেকনাফ স্থলবন্দরের সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এহতেশামুল হক বাহাদুর বলেন, বৃহস্পতিবার বিকেলে সীমান্ত বাণিজ্যের আওতায় মিয়ানমারের মংডু শহর থেকে এক হাজার ৮২৯ বস্তা (৩৩ টন) মসলাবাহী ট্রলারটি স্থলবন্দরের জেটিতে এসে নোঙর করে।

তিনি আরও জানান, ট্রলারটি স্থলবন্দরের জেটিতে নোঙর করার পর আইজিএম (আমদানি ডকুমেন্ট) জমা দেয়া হয়। পণ্য খালাসের জন্য শনিবার বিল অব এন্টিও (রাজস্ব) জমা দেয় কাস্টমস কর্তৃপক্ষকে। পণ্য খালাসের জন্য অপেক্ষমাণ থাকা অবস্থায় এ ঘটনাটি ঘটে।

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দাবি, স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের খাম-খেয়ালিপনা ও শ্রমিক সংকটের কারণে এ দুঘর্টনা কবলে পড়েছেন তারা।

টেকনাফ স্থলবন্দরেরর মহাব্যবস্থাপক মো. জসিম উদ্দিন ট্রলার ডুবির সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পণ্য ও ট্রলারটি উদ্ধারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। কী কারণে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।

পাঠকের মতামত

কক্সবাজারে বাথরুমে ফেলে যাওয়া সেই নবজাতকের ঠাঁই হল নার্স মিনারার কোলে

কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বাথরুম থেকে উদ্ধার হওয়া ২ দিনের ফুটফুটে নবজাতককে দত্তক নিলেন ...

ঈদগাঁওতে জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপার ইউপি নির্বাচনে কারসাজি ও দুর্বৃত্তায়ন সহ্য করা হবেনা

আতিকুর রহমান মানিক, কক্সবাজার কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান বলেছেন, দীর্ঘ আট বছর পর ...