প্রকাশিত: ২২/০৯/২০২০ ৭:৪৭ পিএম

বার্তা পরিবেশক::
গত ২০ সেপ্টেম্বর বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টালে”উখিয়ায় বিজিবির অভিযানে ৪৮ হাজার পিস ইয়াবাসহ আটক-২,ঘুমধুম ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি হারেজ, বালুখালীর জাহাঙ্গীর সহ আসামী-৫ “শীর্ষক প্রকাশিত সংবাদগুলো আমি নিম্ন প্রতিবাদকারীর দৃষ্টিগোচর হয়েছে।সংবাদে ইয়াবা আটকের মামলায় ঘুমধুমের ফজল মেম্বারের ছেলে মোঃ ইলিয়াছ নাম দেখে নাম দেখে আমি হতবাক।আমার নাম দেখে বিষ্মিত।কোথায়? কে বা কারা,কোন ডিপার্টমেন্ট ইয়াবা আটক করেছে তা আমি কিছুই জানি না।অথচ এসবের সাথে আমি ইতিপূর্বেও জড়িত ছিলাম না,বর্তমানেও জড়িতও নাই।আমি গত ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে অসুস্থ্য হয়ে কক্সবাজারে চিকিৎসা নিচ্ছি।আমি বিগত তিন বছর মালয়েশিয়া প্রবাসে ছিলাম।গত বছর খানেক পূর্বে দেশে ফিরে মাছ ও কাকঁড়ার ব্যবসা পরিচালনা করে জীবিকা নির্বাহ করে আসছি।মাছ এবং কাকঁড়া ক্রয়ের জন্য প্রায়শঃ সীমান্তের বিভিন্ন ঘের ও খালে যাতায়াত করতে হয়।আসা-যাওয়ার পথে বিজিবি টহল দলের সাথে একাধিকবার মৃদু কথা কাটাকাটি হয়েছে।মাছ ও কাঁকড়া ব্যবসার জেরে স্থানীয় কিছু ব্যক্তির সাথে প্রতিযোগিতায় নামতে হয়েছে।এসব কারণে হয়তো আক্রোশের বশিভুত হয়ে আমাকে ইয়াবা মামলায় জড়িয়েছে।

আমি উক্ত ইয়াবা আটকের ঘটনায় কিছুই জানিনা।গত কয়েকদিন ধরে আটক ব্যক্তিদের সাথে কথা বলেছি তাও জানা নেই,কিংবা মোবাইলেও কথা বলেছি প্রমাণ করতে পারবেনা।আটকদের সাথে আমার কোন ধরণের সম্পর্ক নেই। বালুখালীর মোঃ হোছন ড্রাইভার আটক হয়েছে সংবাদে নাম দেখেছি।তাকে কোন দিন দেখি নাই এবং কথাও হয়নি।এসব বিষয়ে সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত করলে প্রকৃতপক্ষে ইয়াবাগুলো কার,কারা দিয়েছে,কাদের ইন্দনে মামলায় জড়ানো হয়েছে? আসল রহস্য বেরিয়ে আসবে।আমি উক্ত সংবাদে উপস্থাপিত বিষয়ে পাঠক,আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কাউকে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

প্রতিবাদকারি
– মোঃ ইলিয়াছ,
পিতা- ফজল করিম,
ঘুমধুম, নাইক্ষ্যংছড়ি, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।

পাঠকের মতামত