প্রকাশিত: ২১/০৩/২০১৯ ১০:১৬ এএম

মোঃছানা উল্লাহ সেলিম::
ব্যস্ততাময় শহরে হাজার মানুষের ভিড়ে কার সাথে কার কখন দেখা হবে কেউ জানে না। তবে আমার বিশ্বাস ছিল,এই ছোট্র শহরে যখন তুমি আছো তবে কোন একদিন দেখা হবে অকারণে হয়তো বা তখন দুইজনই অপ্রস্তুত থাকবো।

অনেক দিন হয়ে গেলো তোমার সাথে অামার দেখা বা কথা, এমন কি কোন প্রকার যোগাযোগও নেই।মাঝে মাঝে বন্ধুদের অাড্ডায় তোমার কথা তুলে বন্ধুরা। অামি কিছু বলি না চুপ থাকি।মাঝ রাতে অামারও মাঝে মাঝে তোমার কথা মনে পড়ে। যদিও বা কিছু করার বা বলার থাকে না। শুধু চোখের কোণে জ্বল জমিয়ে গড়িয়ে পড়ে বালিশটা ভিজায়। নিদ্রা শেষে পরেদিন সকালে অাবারও ব্যস্ত হয়ে পড়ি অামার কর্মহীন জীবন নিয়ে। অামার এভাবে যাচ্ছে দিন।

হঠাৎ সেইদিন অকারণে অামি টাউনে গেলাম। বাস থেকে নেমে কিছুটা সামনে এগিয়ে যাওয়ার পরে দেখতে পেলাম তুমি অার তোমার বান্ধবী অামার সোজাসুজি হেঁটে অাসতেছো। অামি অবাক হয়ে থাকিয়ে অাছি। ভাবছি অাড়াল হয়ে চলে যাবো কিন্তু অাড়াল হতে পারি নাই ততক্ষণে তুমি অামার সামনে এসে অামাকে সালাম দিয়ে অামি কেমন অাছি জানতে চাইলে। অামি অবাক হয়ে তোমার দিকে থাকিয়ে থাকলাম।পরে দৃষ্টি সরি নিয়ে সালামের উত্তর দিয়ে বললাম।অালহামদুলিল্লাহ,ভালো আছি।তুমি কেমন অাছো; প্রতিত্তরে সেই বললো, আলহামদুলিল্লাহ, অামিও ভালো অাছি।সেই আবারও জানতে চাইলো এখন অামি কোথায় থাকি, উত্তরে আমি বললাম,অামি গ্রামের মানুষ গ্রামে থাকি। সেই হেসে হেসে বললো,অাপনি সেই অাগের মতোই রয়ে গেছেন, একটু বদলানি। আজ আসি বলে বিদায় নিলো সেই। আমি মনে মনে বললাম, আমি জানি তুমি অার কখন ফিরে অাসবে না। তবুও তোমার আসার পথ চেয়ে থাকবো হাজার হাজার প্রেমিকের ন্যায় অামিও।

পাঠকের মতামত

নতুন রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকানোই যখন বড় চ্যালেঞ্জ!

মিয়ানমারের তিনটি প্রধান এথনিক রেজিস্ট্যান্ট গ্রুপ—তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ), মিয়ানমার ন্যাশনাল এলায়েন্স (এমএমডিএ) এবং ...

একটি ফুল—

একটি ফুল, একটি ফুলের জন্যে কতো নিষ্পাপ গাছ প্রাণ হারালো, এই বর্বর শুকোনের দল বারংবার ...