প্রকাশিত: ১২/০৫/২০১৬ ৭:৩১ এএম
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি
ফাইল ছবি

শফিক আজাদ, উখিয়া :

এসএসসি ২০১৬সালের পরীক্ষার ফলাফলে গত বছরের হারানো মুকূট ও ঐতিহ্য আবারো স্বগৌরবে ফিরে ফেল উখিয়ার স্বনামধন্য (জেএসএসসি, এসএসসি)’তে বার বার শীর্ষস্থান দখলকারী ঢাকার বিএসবি ফাউন্ডেশন কর্তৃক নির্বাচিত দেশ সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও এতদ্বাঞ্চলের অভিভাবকদের প্রিয় আবুল কাশেম-নুর জাহান চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস ও বিদ্যালয় সুত্রে জানা গেছে, এবারের এসএসসি পরীক্ষায় অত্র বিদ্যালয় থেকে ১১৭জন পরীক্ষার্থী অংশ গ্রহন করে ৮জন জিপিএ-৫ সহ শতভাগ পাশ করে উখিয়ায় মাধ্যমিক শিক্ষা জগতে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। এই চমকপ্রদ ও ইর্ষান্বিত ফলাফলের জন্য বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা প্রধান শিক্ষক আলমগীর কবির মহান আল্লাহর নিকট শোকরিয়া জ্ঞাপন করে বলেন, এ ফলাফলে জন্য শিক্ষক, পরিচালনা কমিটি ও অভিভাবকদের আন্তরিকতার কোন অভাব ছিলনা, তাই তিনি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। এ গৌরবময় ফলাফলের রহস্য সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি আরো বলেন, আমাদের শিক্ষকেরা নিয়মিত পাঠদান, মাসিক মূল্যায়ন পরীক্ষা, শিক্ষার্থীদের নিয়মিত অনুশীলন, পরিচালনা কমিটির নিবিড় তত্ত্বাবধান ও সর্বোপরী শিক্ষক-অভিভাকদের সু-সম্পর্ক সাফল্যের মূল কারণ। উল্লেখ্য যে, অত্র বিদ্যালয়টি ১৯৯৩সালে উখিয়ার রাজাপালং গ্রামের রাজ পরিবার খ্যাত ঐতিহ্যবাহী চৌধুরী গর্বিত তনয় চার চার নির্বাচিত ৪নং রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আলহাজ্ব শাহকামাল চৌধুরী তার মরহুম মা-বাবার স্মৃতি ধরে রাখার জন্য এ প্রতিষ্ঠানটি প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে এই বিদ্যালয়ে প্রায় ১৩’শত ছাত্র/ছাত্রী অধ্যায়নরত এবং দুরের শিক্ষার্থী জন্য মনোরম হোস্টেল সুবিধা রয়েছে। কর্মরত আছেন ২২জন শিক্ষক/কর্মচারী। যথাক্রমে প্রধান শিক্ষক আলমগীর কবির, সহকারী প্রধান শিক্ষক মোঃ বাবুল হোসেন, সিনিয়র শিক্ষক-নুরুল আবছার, হারুন অর রশিদ,মোঃ আবু মোছা, আব্দুল খালেক, কাজী নিগার সুলতানা, ফজলুল করিম, মিজানুর রহমান, মোঃ জুনায়েদ, আব্দুল খালেক, সেলিনা আকতার ও তৃষা বড়–য়া। লাইব্রেরিয়ান সুজন চন্দ্র দে, অফিস সহকারী নুরুল আবছার। ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী জাফর আলম, নাছির উদ্দিনও খোরশেদা বেগম।

পাঠকের মতামত

নিরাপত্তারক্ষীর কাজ করে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েছেন, এখন বিসিএস ক্যাডার

গল্প-আড্ডায় বিশ্ববিদ্যালয়জীবনটা উপভোগের সুযোগ আবদুল মোত্তালিবের হয়নি। দুপুর গড়ালেই তাঁকে ছুটতে হতো কাজে। অসচ্ছলতার কারণে ...