প্রকাশিত: ১০/০৯/২০১৮ ৭:২৮ এএম

আমাকে ঘুমোতে দেয় না

ইসমাঈল হোসাইন রাসেল

আমি এসেছি এই গণমানুষের মিছিলে বিদ্রোহ করতে,
আমি এসেছি, আমার ভাইয়ের অধিকার আদায়ের প্রত্যায়।
আমি এসেছি দূর্ণীতির ভয়াবহ অগ্নিকান্ড থেকে তোমাদের বাঁচাতে।

যন্ত্রনা নিপিড়ন অসহ্য, আর কতো রবো চুপ করে,
তারা শোষক, তারা শোষক, নিয়েছে সব লোটে।
আর কতোকাল গেলে বন্ধ হবে পরিশ্রমী শ্রমিকের,
অর্থ না পাওয়া বেদনা ভরা চোখের পানি,
আর কতোকাল গেলে বন্ধ হবে এদেশে খুন রাহাজানি।

যে বাবা তার সন্তানের খন্ড-বিখন্ড হয়ে যাওয়া লাশ সনাক্ত করতে ভয় পায়,
আমার ধর্মই সে বাবার পাশে দাড়ানো।
রাইফেল বুলেটের আওয়াজে যে শিশুর নিদ্রা ভেঙ্গেছে রাতে,
আমি এসেছি সেই শিশুরে খরস্রোত বানাতে।

যারা আন্তজ আন্তজা আত্মজীবনী হারিয়ে হয়েছে নিঃসঙ্গ
আমি এসেছি তাদের অশুভ অপয়া শকুনদের তাড়াতে।
আর কতো করা হবে পরহিত শিক্ষকদের অপমান,
আর কতো পরিশ্রম করে রক্ত ঝরালে দেওয়া হবে শ্রমিকের নায্য রক্তের দাম।

তন্দ্রার ভিতরে শুনি ধর্ষিতার কাতর চিৎকার,
কতো’রাত শেষ হলে বন্ধ হবে মানুষের হাহাকার।

পিতা হারানো সন্তানের কান্না আমাকে ঘুমোতে দেয় না,
ভাই হারানো ভাইয়ের চিৎকার আমাকে ঘুমোতে দেয় না,
তাদের চিন্তিত কালো মুখ আমাকে ভাবনায় ফেলে, ঘুমোতে দেয় না ঘুমোতে দেয় না ঘুমোতে দেয় না।

পাঠকের মতামত

নতুন রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ ঠেকানোই যখন বড় চ্যালেঞ্জ!

মিয়ানমারের তিনটি প্রধান এথনিক রেজিস্ট্যান্ট গ্রুপ—তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ), মিয়ানমার ন্যাশনাল এলায়েন্স (এমএমডিএ) এবং ...

একটি ফুল—

একটি ফুল, একটি ফুলের জন্যে কতো নিষ্পাপ গাছ প্রাণ হারালো, এই বর্বর শুকোনের দল বারংবার ...