প্রকাশিত: ১১/০৭/২০১৯ ৬:৩৯ পিএম , আপডেট: ১১/০৭/২০১৯ ৬:৪০ পিএম

উখিয়ার অন্যতম শীর্ষ ইয়াবা গডফাদার হিসাবে পরিচিত যুবলীগ নেতা নামধারী ফজল কাদের চলমান মাদক বিরোধী অভিযানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি ও ক্ষমতার প্রভাব বিস্তার করে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে নির্বিঘ্নে লাখ লাখ পিস ইয়াবা পাচার করে রাতারাতি আঙ্গুল ফুলে কলা গাছে পরিনত হয়েছে। কোটিপতির খাতায় নাম লেখানো ফজলেত নামে বেনামে রয়েছে অঢেল সম্পদ। কিন্তু দেখার কেউ নেই।

সরজমিন সোনার পাড়া এলাকা ঘুরে লোকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়, জালিয়াপালং ইউনিয়নের ডেইল পাড়া গ্রামের মৃত আজিজুর রহমানের ছেলে ফজল কাদের ও তার ঘনিষ্ট বন্ধু একই এলাকার জাগির হোসেন মাষ্টারের ছেলে লুৎফুর রহমান প্রকাশ লুইত্যাসহ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রনালয়ের তালিকাভুক্ত শীর্ষ ইয়াবাডন টেকনাফ মৌলভী পাড়া গ্রামের ফরিদের সাথে গভীর সম্পর্ক গড়ে তোলার পাশাপাশি আকাশ, স্থল ও নৌপথে সিন্ডিকেটের মাধ্যমে নিরাপদে ইয়াবার চালান পৌছে দিয়ে আজ শূণ্যে থেকে কোটিপতি। শুধু তাই নয়, ইয়াবাকারবারী ফরিদের সাথে ব্যবসা স্থায়ী করার জন্য তার মেয়েকেও বিয়ে করেছে কাদের।
স্থানীয় সচেতন মহলরা জানান, এক সময়ের জেলে ফজল কাদের ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িয়ে ইয়াবার কালো টাকার পাহাড় দিয়ে সোনার পাড়া মালকাবানু মার্কেটসহ কোটি কোটি টাকার সম্পদ ক্রয় করার পাশাপাশি নিজেকে রক্ষা করার জন্য যুবলীগের খাতায়ও নাম লিখিয়েছেন।

সম্প্রতি র‌্যাব ৭ কক্সবাজারের একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রেজু ব্রীজ এলাকায় তল্লাশি চালিয়ে সিএনজিভর্তি ইয়াবাসহ পাচারকারীকে আটক করলেও উক্ত ইয়াবার সাথে জড়িত গডফাদার ফজল কাদের ও লুৎফুর রহমানকে আটক করতে সক্ষম হয়নি।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে আটককৃত ইয়াবার সাথে জড়িত ফজল কাদের র‌্যাবের গ্রেপ্তারের কবল থেকে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছে।

উখিয়া থানার ওসি মোঃ আবুল খায়ের জানান, ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত গডফাদারদেরকে গ্রেপ্তারের আওতায় নিয়ে আসা হবে।

সুত্র:কক্সবিডি নিউজ:

পাঠকের মতামত

মিয়ানমারে সংঘাত/টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে ঢুকল আরও ৯ বিজিপি সদস্য

মিয়ানমারের রাখাইনে সংঘাতময় পরিস্থিতিতে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করেছে মিয়ানমার সীমান্ত রক্ষী বাহিনী ...